ফ্রিলান্সিং মানে হলো মুক্ত পেশা বা স্বাধীন কর্মজীবি। ঘড়ে বসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ দের সাথে কাজ করাকেই মূলত ফ্রিলান্সিং অথবা আাউট সোর্সিং বলা হয়। 

আমরা অনেকই এই বিষয়ে জানতে ইচ্ছুক কিন্তু সঠিক গাইডলাইনের অভাবে অনেকেই এই সেক্টর থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আমার মতে আপনি যদি Freelancing করতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং ধৈর্য রাখতে হবে। 

What is freelancing বা Freelancing ki – চলুন এই বিষয়ে আরো গভীর ভাবে আলোচনা করা যাক। 

For Example – ধরেন আমি একজন South Korean ক্লাইন্টের কাজ করছি তার রিকুয়ারমেন্ট অনুযায়ী মানে তার কি প্রয়োজন এবং একটা নির্দীষ্ট সময় নিয়েছি তার কাজটি ডেলিভারি দেওয়ার জন্য, একটা সময় আমি তার কাজ ডেলিভারি করে দিলাম এবং সে আমাকে অডার অনুযায়ী পেমেন্ট করে দিলো এটাকেই মূলত Freelancing বা Outsourcing ( ফ্রিলান্সিং) বলে। 

How Many Types of Freelancing Sectors?

ফ্রিলান্সিং এর অনেক সেক্টর রয়েছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় সেক্টর গুলো হলো –

1/ Digital Marketing 

2/ Graphics Design 

3/ Web Development

4/ Web Designer 

5/ Video Editing 

6/ Content Writing 

7/ VFX

8/ Ethical Ha-cking 

9/ Social Media Marketing 

10/ Coding and Many more…

আরো অনেক সেক্টর রয়েছে, তবে এগুলো ২০২৩ সালে খুব জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।  

Guideline for Freelancing –

অনেক আইটি সেক্টর এই সব কোর্স সেল করে থাকে, তবে আমার মতে আপনাকে অবশ্যই বিশয়ে আরো জাচাই করতে হবে জানতে হবে। আপনি Google, YouTube, Social Media ঘাটা ঘাটি করে আপনার বাছাই করা সেক্টর সম্পর্কে জানুন। একজন স্কিল্ড ব্যক্তির অনেক মূল্য রয়েছে ফ্রিলান্সিং এ। 

উক্ত ১০ টি সেক্টর থেকে আপনি যদি আপনারা ভবিষ্যৎ হিসাবে যেকোনো একটি সেক্টর কে নির্বাচন করতে চান তবে, বর্তমান সময় অনুযায়ী Digital Marketing আপনার ক্যরিয়ারের জন্য ভালো হবে।

আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন Actually What is freelancing! freelancing ki..! 

আবারও বলছি এই সেক্টরে সফল হওয়া খুবই কঠিন এবং সহজ ও বলতে পারেন, কারন যারা ১০০ ভাগ স্কিল নিয়ে মার্কেটপ্লেসে ঢুকছে তারাই সফল হচ্ছে। 

কারন বায়ার আপনার এডুকেশন কুয়ালিফিকেশন দেখবে না, আপনার কাজের যোগ্যতা দেখবে। তাই যেটাই শিখবেন মনোযোগ সহকারে শেখার চেষ্টা করবেন। 

Digital Marketing সম্পর্কে আরো জানতে এখনো ক্লিক করুন।